ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতায় আজ (বুধবার) সকাল থেকে কাজ শুরু করেছেন সেনা সদস্যরা। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দুই মাস ধরে মাঠে থাকলেও এই প্রথম সেনাবাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
এর ফলে সেনাবাহিনীর কমিশন্ড কর্মকর্তারা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রাপ্ত হলেন। ফলে অপরাধ সংঘটিত হলে তারা অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে বা গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিতে পারবেন।
মঙ্গলবার রাতে এই প্রজ্ঞাপন জারির পর আজ থেকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতায় সেনা সদস্যরা কাজ করতে শুরু করেছেন।
সর্বশেষ ২০০২ সালে অপারেশন ক্লিনহার্টের সময় সেনা সদস্যদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে বিশেষ অভিযান চালানোর ক্ষমতা দেয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করেছে। বিভিন্ন কাজে মাঠ প্রশাসনকে সহায়তাও করেছে সেনাবাহিনী।
এই সাইটে কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র, অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।