জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন,
সরকারি চাকুরিতে কোটা বিষয়য়টি বিচার বিভাগে কার্যক্রম চলমান থাকায় সেখানেই নিষ্পত্তি করতে হবে, নির্বাহী বিভাগে কিছু করা সম্ভব নয়।
আদালতে না যেয়ে সড়কে থেকে আন্দোলন করে জনগনের ভোগান্তি করা অনুচিত কাজ। শিক্ষার্থীদের আদালতে গিয়ে যৌক্তিকভাবে সব তুলে ধরতে হবে।
একটি গোষ্ঠী আছে যারা পদ্মাসেতুসহ অনেক কিছু নিয়ে সমালোচনা করে। তাই কারো দ্বারা প্রোরোচিত না হয়ে আদালতে যেয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করার আহ্বান শিক্ষার্থীদের।
কোটায় সংস্কার হতে পারে, কোনটি কত শতাংশ তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে; তবে কেউ যেন পিছিয়ে না পড়ে তা নিশ্চিত করাও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। আশা করি আদালত সব বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত দিবেন।
একদল মানুষ আছে যারা দেশের কল্যাণ চায়না, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়; তাদের দ্বারা যেন শিক্ষার্থীরা প্ররোচিত না হবার আহ্বান।
পিএসসি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, তাদের দায়িত্ব থেকে প্রশ্নফাস নিয়ে তারা সব ব্যবস্থা নিবে। চেয়ারম্যানও তাই বলেছেন। সরকার খুবই শক্তভাবে বিষয়টি দেখছে।
ফাঁস হওয়া প্রশ্ন নিয়ে কারো চাকুরীতে যোগদানের প্রমান পেলে চাকুরীবিধি অনুযায়ি ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে আগে প্রমান হতে হবে। পিএসসির সরকারের অনেক বিভাগ তদন্ত করছে। প্রতিবেদন পাবার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আবেদ আলী অনেক আগে এক্টা দলের হয়ে কিন্তু মাঠে ছিল । তার কোন এজেন্ডা আছে কিনা, তাও দেখতে হবে। তবে তদন্তের মাধ্যমে সবসবেরিয়ে আসবে।